সূচিপত্র / অধ্যায় 5: অণুপার্টিকল (মাইক্রোস্কোপিক কণিকা)
“শক্তির সুতো—শক্তির সাগর” ছবিতে, নিউট্রিনো হলো অত্যন্ত মিতব্যয়ী কিন্তু স্বয়ংধারক, শক্তিশালী কাইরালিটি-সম্পন্ন নিরপেক্ষ বুনন। এটি ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের মতোই “বন্ধ—ফেজ-লকড” পরিবারের সদস্য, তবে বেছে নেয় ক্ষুদ্রতম স্কেল, অতি অগভীর “ভর-খাদ” এবং নিকটক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক নকশারপ্রায় সম্পূর্ণ প্রতিঘাত। কেন্দ্রে থাকে এক অতি-পাতলা বন্ধ উপ-বলয় (বা সমতুল্য ফেজ-ব্যান্ড), যার ক্রস-সেকশনাল হেলিক্স ভেতর–বাহিরে প্রায় সাম্যাবস্থায়; ফলে নিকটক্ষেত্রে কোনো রেডিয়াল অভিমুখের নিট ছাপ পড়ে না—বাহ্যদর্শনে কোনো বৈদ্যুতিক আধান নেই। একটি ফেজ-ফ্রন্ট একমুখীভাবে বলয়টিকে প্রদক্ষিণ করে কাইরালিটি ধরে রাখে। “ভর-খাদ” অতি অগভীর হলেও, পৃথক লকড-মোড পরস্পরে মিশে রস-দোলন ঘটাতে পারে। নিচে চলবে এই ক্রমে: পাঠকের দিশা—বিন্যাস—তুলনামূলক মিল—পরীক্ষাযোগ্যতা। প্রথম উপস্থিতিতে: শক্তি-সুতো তত্ত্ব (EFT)—পরবর্তীতে “শক্তি-সুতো তত্ত্ব” ব্যবহার করা হবে।
পাঠকের দিশা: মূলধারার বর্ণনার টানাপোড়েন
- কেন কাইরালিটি “একদিক” বেছে নেয়: নিউট্রিনো বাঁ-হাতি, অ্যান্টিনিউট্রিনো ডান-হাতি। নিয়ম জানা থাকলেও “কেমন দেখতে”—এই সহজ জ্যামিতি ধরা কঠিন।
- প্রায় শূন্য তড়িচ্চুম্বকীয় চিহ্ন: নিরপেক্ষ, বিদ্যুৎ দ্বিধ্রুব মুহূর্ত (EDM) প্রায় শূন্য, চৌম্বক মুহূর্ত অতি ক্ষুদ্র—এসব “প্রায় নেই”-কে এক ছবিতে কীভাবে ধরা যায়?
- রস–ভর অমিল: রস-অবস্থা ≠ ভর-অবস্থা—এ থেকেই দোলন; কিন্তু স্বজ্ঞাত ছবি কোথায়?
- পরম ভর/ভরক্রম অনির্ধারিত: পার্থক্য ও মিশ্রণ-কোণ মাপা গেলেও “এত ছোট কেন/এভাবে সারি কেন”—এ প্রশ্নে বস্তুগত স্বজ্ঞা অনুপস্থিত।
এসবে আমরা জ্যামিতিক স্বজ্ঞা যোগ করি, কোনো সংখ্যামূল্য বদলাই না।
I. নিউট্রিনো “বন্ধ” থাকে কীভাবে: মিতব্যয়ী ক্লোজার ও শক্তিশালী ফেজ-লকিং
- মৌলিক ছবি: শক্তির সাগর থেকে এক অতি-পাতলা ফেজ করিডর তুলে এনে বন্ধ বলয় করা হয়। এটি সুতো-বলয় নয়—স্বতন্ত্র সুতো-কোর নেই। ক্রস-সেকশনের হেলিক্স ভেতর–বাহিরে প্রায় সমব্যালান্সে, তাই নিকটক্ষেত্রে রেডিয়াল ছাপ পড়ে না (বাহ্যদর্শনে আধান নেই)। ফেজ-ফ্রন্ট একমুখে ছুটে কাইরালিটি সংজ্ঞায়িত করে। সামগ্রিকভাবে একটু প্রিসেশন/হালকা কম্পন হতে পারে; তবে সময়ে গড় নিলে দূরক্ষেত্র সমদিকী থাকে।
- রসের উৎস ও লকড-মোড: কয়েকটি প্রায়-ডিজেনারেট লকড-মোড থাকে—প্রতিটি একেকটি অতি অগভীর ভর-শৈলী। দুর্বল আন্তঃক্রিয়া শীর্ষবিন্দুতে (চার্জযুক্ত লেপটনের সাথে) সিস্টেম রস-ভিত্তি বেছে নেয়; মুক্ত গতিতে ফেজ-ফ্রন্ট সামান্য ভিন্ন ফেজ-গতিতে মোডগুলোর মাঝে স্লিপ করে, ফলে বিট প্যাটার্ন-সদৃশ রস-দোলন দেখা যায়।
- ইলেকট্রনের সাথে মূল পার্থক্য: ইলেকট্রন হলো সুতো-বলয়—বাস্তব কোর আছে; ক্রস-সেকশনে “ভিতরে জোরে—বাইরে দুর্বল” বলে নিকটক্ষেত্রে ভিতরমুখী রেডিয়াল ছাপ পড়ে (বাহ্যদর্শনে ঋণ আধান) এবং বন্ধ প্রবাহ থেকে স্পিন ও চৌম্বক মুহূর্ত জন্মায়। নিউট্রিনো হলো কোরহীন ফেজ-ব্যান্ড; ক্রস-সেকশন প্রায় সাম্যাবস্থায়, তাই রেডিয়াল নিট ছাপ নেই (বাহ্যদর্শনে নিরপেক্ষ) এবং কঠিন দেহের ঘূর্ণন নয়, বরং ফেজ-লকড একমুখী দৌড় দিয়ে কাইরালিটি দেখায়। সংক্ষেপে: ইলেকট্রন = আধানসহ সুতো-বলয়; নিউট্রিনো = নিরপেক্ষ ফেজ-ব্যান্ড, প্রখর কাইরালিটি।
II. ভরের বহিরঙ্গ: সমমিত অতি অগভীর খাদ
- টেনশনের ভূমিচিত্র: শক্তির সাগরে নিউট্রিনো রাখলে তৈরি হয় সমমিত, অতি অগভীর, প্রায় নিঃপ্রান্ত খাদ—এতে জড়তা ও গাইডেন্স খুব কম হলেও শূন্য নয়—এটাই ব্যাখ্যা মেলে।
- স্থিতিশীল কেন: খাদ অগভীর হলেও বলয়ের একমুখী ফেজ-তাল কাঠামোকে স্বয়ংসমর্থ “ফ্রেম” দেয়; লো-কস্ট মোড-স্লিপ আবার রস-দোলনের মঞ্চ তৈরি করে।
III. আধানের বহিরঙ্গ: নিকটক্ষেত্রে প্রতিঘাত, দূরক্ষেত্রে শূন্য
- নিকটক্ষেত্র: ক্রস-সেকশনের হেলিক্স ভেতর–বাহিরে প্রায় সমব্যালান্সে, ফলে রেডিয়াল নিট ছাপ নেই; তাই তড়িচ্চুম্বকীয় দৃশ্যমানতা খুবই দুর্বল।
- গতি ও চৌম্বক চিহ্ন: চৌম্বক মুহূর্ত, থাকলেও, আসে কেবল দ্বিতীয়-ক্রমের অত্যন্ত দুর্বল সমতুল্য বলয়-পরিবহণ থেকে; তার মান চলতি পরীক্ষামূলক ঊর্ধ্বসীমার নিচে থাকতে হবে।
- বিদ্যুৎ দ্বিধ্রুব মুহূর্ত (EDM): সমজাত পরিবেশে প্রায় শূন্য; নিয়ন্ত্রিত টেনশন-গ্রেডিয়েন্ট দিলে প্রতিক্রিয়া হলে তা অত্যন্ত ক্ষুদ্র, রৈখিক ও প্রত্যাবর্তনশীল হওয়া উচিত।
IV. স্পিন, কাইরালিটি ও প্রতিকণিকা
- স্পিন ১/২-এর বহিরঙ্গ: একমুখী ফেজ-লকড দৌড় থেকেই দেখা যায় স্পিন ১/২-এর স্বাক্ষর।
- কাইরালিটি নির্বাচন: উচ্চ-শক্তি/অতি-আপেক্ষিকতাবাদী সীমায় প্রসারিত অবস্থা আদি কাইরালিটি ধরে—নিউট্রিনো বাঁ-হাতি, অ্যান্টিনিউট্রিনো ডান-হাতি—মূলধারার নিয়মের সাথেই সঙ্গত।
- ডির্যাক না মায়োরানা: এখানে কাইরালিটির জ্যামিতি আসে নির্দেশিত ফেজ-দৌড় থেকে। নিউট্রিনো ডির্যাক নাকি মায়োরানা—পরীক্ষাই সিদ্ধান্ত দেবে; ছবিটি দুটো সম্ভাবনাই ধারণ করতে পারে।
V. তিন স্তরের দৃশ্য: অতি-পাতলা টোরাস, প্রায়-নেই “কুশন”, অতি অগভীর খাদ
- নিকট দৃশ্য—অতি-পাতলা বলয়: একটিমাত্র অতি-পাতলা প্রধান বলয় ও উজ্জ্বল ফেজ-ফ্রন্ট; রেডিয়াল তীর নেই (বৈদ্যুতিক প্রতিঘাত)।
- মাঝারি দৃশ্য—“কুশন” প্রায় নেই: সংকীর্ণ ট্রানজিশন-জোন; সময়ে গড় নিলে নিকটক্ষেত্রের সূক্ষ্ম নকশা দ্রুত মসৃণ হয়।
- দূর দৃশ্য—অতি অগভীর খাদ: দুর্বল ও সমদিকী গাইডেন্স; খাদের ধার প্রায় অদৃশ্য।
VI. স্কেল ও পর্যবেক্ষ্যতা: দুর্বল যুগ্মন, উচ্চ ভেদক্ষমতা, পাশ-চিত্র থেকে অনুমান
- সরাসরি ইমেজিং কঠিন: কোর মিতব্যয়ী, সিগন্যাল অতি দুর্বল; অধিকাংশ তথ্য আসে নিখোঁজ শক্তি, সময়-স্পেকট্রাম, দিশা-সহসম্পর্ক থেকে।
- রস-দোলন: দীর্ঘ ভিত্তিরেখা ও বহু শক্তিস্তরের তুলনা রস-রূপান্তরের আবর্তিতা দেখায়; মাধ্যম ফেজ-স্লিপ সরিয়ে দিতে পারে—পরিচিত ম্যাটার-ইফেক্ট-এর সাথেই সামঞ্জস্যপূর্ণ।
- চৌম্বক চিহ্ন ও EDM: থাকলেও, চলতি ঊর্ধ্বসীমার নিচে; কেবল নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে প্রত্যাবর্তনশীল ক্ষুদ্র পক্ষপাত হিসেবে ধরা পড়বে।
VII. উৎপত্তি ও রূপান্তর: ভার্টেক্স-যুগ্মন ও মোড-ওজনের পুনর্বণ্টন
- উৎপত্তি: দুর্বল আন্তঃক্রিয়া শীর্ষবিন্দুতে চার্জযুক্ত লেপটনের সাথে যুগ্মন রস-ভিত্তি নির্ধারণ করে; এরপর মুক্ত প্রসারণে লকড-মোডগুলোর মাঝে বিট প্যাটার্ন দেখা দেয়।
- রূপান্তর: মাধ্যমে বা গ্রেডিয়েন্ট-ক্ষেত্রে মোড-ওজন পুনর্বণ্টিত হয়, ফলে রস-উপাত্তের সম্ভাবনা বদলে যায়—মূলধারার মাধ্যম-প্রণোদিত দোলন-এর সাথেই মিল।
VIII. সমকালীন তত্ত্বের সঙ্গে মেলবন্ধন
- যেখানে মেলে:
- নিকট–মাঝ–দূরক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা।
- স্পিন ১/২ ও কাইরালিটি নির্বাচন (নিউট্রিনো–অ্যান্টিনিউট্রিনো) অনুযায়ী।
- রস-দোলন—কারণ রস-অবস্থা ও ভর-অবস্থা আলাদা।
- যা “দ্রব্যস্তর” যোগ করে:
- কাইরালিটির জ্যামিতিক উৎস: বলয়-ঘিরে একমুখী ফেজ-লকড দৌড়; “কঠিন গোলক ঘূর্ণন” দরকার নেই।
- রস–ভর অমিলের দৃশ্য: পন্টেকোরভো–মাকি–নাকাগাওয়া–সাকাতা (PMNS) মিশ্রণকে প্রায়-ডিজেনারেট বলয়-অবস্থার ফেজ-স্লিপ হিসেবে পড়া; উড়ানের মাঝেই বিট জন্মায়।
- অতি দুর্বল তড়িচ্চুম্বকীয় চিহ্নের ব্যাখ্যা: নিকটক্ষেত্রীয় প্রতিঘাত + অতি অগভীর খাদ—“দেখা কঠিন”কে ব্যাখ্যা করে, নিউট্রিনোকে “শূন্যতা” বানায় না।
- সামঞ্জস্য ও সীমানা (সংক্ষেপে):
- তড়িচ্চুম্বকীয়: নিট আধান = ০; সমজাত পরিবেশে EDM ≈ ০; চৌম্বক মুহূর্ত—থাকলে—চলতি ঊর্ধ্বসীমার নিচে; যে-কোনো পরিবেশজনিত পক্ষপাত প্রত্যাবর্তনশীল, পুনরুত্পাদনযোগ্য, ক্যালিব্রেটেবল হতে হবে।
- দোলন: ভিত্তিগত ফ্রিকোয়েন্সি ও ফেজ নির্ধারণ করে মোডের ফেজ-গতির পার্থক্য ও মিশ্রণ-ওজন; সংখ্যা মূলধারার ফিটিং--এর অনুযায়ী (এ ছবি স্বজ্ঞা দেয়, নতুন প্যারামিটার নয়)।
- উচ্চ-শক্তি/স্বল্প-সময় সীমা: Q^2 বড় বা স্বল্প-সময়ের শক্তিশালী ক্ষেত্রে বর্ণনা দুর্বল আন্তঃক্রিয়া/পার্টনিক ছবিতে আত্মসীমাবদ্ধ হয়; নতুন কৌণিক প্যাটার্ন বা কাঠামোগত স্কেল প্রস্তাব করে না।
- স্পেকট্রোস্কপি ও সংরক্ষণ: সব প্রক্রিয়ায় শক্তি, ভরবেগ, কৌণিক ভরবেগ, লেপটন/পরিবার সংখ্যা (যেখানে প্রযোজ্য) সংরক্ষিত; “কারণের আগে ফল” বা অপ্রতিবন্ধিত দৌড় নেই।
IX. ডেটা পড়া: ইমেজ-প্লেন, সময়, শক্তি-স্পেকট্রাম
- ইমেজ-প্লেন: বহু-চ্যানেল ফলনের কোণীয় বণ্টন ও নিখোঁজ শক্তি—অতি অগভীর খাদ-এর দুর্বল, সমদিকী গাইডেন্স-এর ইঙ্গিত।
- সময়/দূরত্ব: শক্তি ও ভিত্তিরেখা বদলালে রস-রূপান্তরের বিট-ছন্দ ধরা যায়; মাধ্যম ফেজ ও কার্যকর মিশ্রণ সুর করে।
- স্পেকট্রাম: দীর্ঘ ভিত্তিরেখা ও স্তরায়িত মাধ্যমে শক্তি-নির্ভর উচ্চ–নিম্ন সম্ভাবনার ফিতে দেখা যায়—এগুলো মোডের ফেজ-গতির পার্থক্যের হস্তক্ষেপ-নকশা।
X. পূর্বাভাস ও যাচাই (সতর্ক কিন্তু বাস্তবায়নযোগ্য)
- মাধ্যম-সুরকৃত বিট: জানা ঘনত্ব-গ্রেডিয়েন্ট-সহ চ্যানেলে রস-পরিবর্তনের ফেজ পথ-ইন্টিগ্রাল অনুযায়ী পূর্বানুমেয়ভাবে সরে; এটি চলতি ম্যাটার-ইফেক্ট-এর সদৃশ, তদুপরি জ্যামিতিক স্কেল দিয়ে চার্ট পড়তে সাহায্য করে।
- অতি দুর্বল তড়িচ্চুম্বকীয় পক্ষপাতের ঊর্ধ্বসীমা-মাপ: নিয়ন্ত্রিত গ্রেডিয়েন্ট-পরিবেশ (চৌম্বক/মাধ্যাকর্ষণ-সমতুল্য) ব্যবহার করে অন–অফ—রাউন্ড-ট্রিপ পদ্ধতিতে রৈখিক, প্রত্যাবর্তনশীল সূক্ষ্ম পক্ষপাত ধরুন; নেগেটিভ ফল হলেও “অতি অগভীর খাদ + প্রতিঘাত” ছবিটি মজবুত হয়।
- টপোলজিক স্থায়িত্ব: একমুখী ফেজ-লকিং নষ্ট হলে রস-ফেজ ডিকোহিয়ার করবে; দীর্ঘ ভিত্তিরেখার পরীক্ষায় এটি নেগেটিভ সংকেত হিসেবে কার্যকর।
XI. এক ছবিতে সঙ্ঘবদ্ধতা: “অদৃশ্যসদৃশ” হলেও কাঠামো আছে
নিউট্রিনো কিছুই নয়—এমন নয়; এটি বলয়াকৃতি ফেজ-ব্যান্ড—মিতব্যয়ী অথচ শাসিত: বৈদ্যুতিক প্রতিঘাত নিকটক্ষেত্রে আধান-বাহ্যদর্শন মুছে দেয়; অতি অগভীর খাদ একে হালকা ও অস্থিরতায় অনমনীয় করে; একমুখী ফেজ-লকিং কাইরালিটি ধারালো করে; আর প্রায়-ডিজেনারেট লকড-মোড উড়ানের মাঝে রস-দোলন ঘটায়। ফলে “দুর্বল—হালকা—দেখা-কঠিন”—এই লক্ষণগুলো একই শক্তির সুতো—শক্তির সাগর ছবিতে পাশাপাশি প্রাকৃতিকভাবে বসে, এবং মূলধারার পর্যবেক্ষণের সাথে আইটেম-টু-আইটেম মেলে।
XII. চিত্র (লেজেন্ড ও ব্যাখ্যা)

- দেহ ও ফেজ-ব্যান্ডের প্রস্থ:
- বন্ধ ফেজ-ব্যান্ড (অতি-পাতলা): ফেজ লকড হয়ে শক্তির সাগরে বন্ধ পথ জুড়ে থাকে। একজোড়া ঘনিষ্ঠ সীমানা-রেখা ব্যান্ডের প্রস্থ বোঝায়; এটি সুতো-কোর বা “পুরু বলয়” নয়।
- সমতুল্য বলয়-পরিবহণ/অ্যানুলার ফ্লাক্স: তড়িচ্চুম্বকীয় চিহ্ন থাকলেও তা দ্বিতীয়-ক্রমের অতি দুর্বল সমতুল্য পরিবহণ; একে বাস্তব কারেন্ট-লুপ হিসেবে আঁকবেন না।
- পদভাণ্ডার: সুতো-বলয়: শক্তির সুতো-কোরসহ বন্ধ বলয় (যেমন ইলেকট্রন)। ফেজ-ব্যান্ড: স্বতন্ত্র কোরবিহীন, ফেজ-লকিংয়ে গঠিত বলয়াকৃতি অঞ্চল (নিউট্রিনো এই দলে)।
- ফেজের তাল (পথ নয়):
- নীল হেলিকাল ফেজ-ফ্রন্ট: ভেতর–বাহির সীমানার মাঝে প্রায় ১.৩৫ পাক দেখানো; মাথা উজ্জ্বল, লেজ ক্ষীণ—তাৎক্ষণিক ফেজ-ফ্রন্ট ও কাইরালিটির উৎস বোঝাতে।
- সারমর্ম: “ফেজ-ব্যান্ডের দৌড়” মানে মোড-ফ্রন্টের গতি; বস্তু/তথ্য আলোর চেয়ে দ্রুত যায়—এমন দাবি নয়।
- কাইরালিটি ও প্রতিকণিকা (চিত্রার্থ):
- নির্দিষ্ট কাইরালিটি: প্রসারণ-অবস্থা এক কাইরালিটি ধরে; নিউট্রিনো বাঁ-হাতি, অ্যান্টিনিউট্রিনো ডান-হাতি (তীর কেবল দিক বোঝায়)।
- ডির্যাক/মায়োরানা: দু’ধরনেরই ব্যাখ্যা এই ছবি বহন করতে পারে; পরীক্ষা সিদ্ধান্ত নেবে।
- নিকটক্ষেত্রের বৈদ্যুতিক বহিরঙ্গ (প্রতিঘাত):
রেডিয়াল তীর আঁকবেন না: ক্রস-সেকশন ভেতর–বাহিরে সমব্যালান্সে, তাই রেডিয়াল নিট ছাপ নেই; নিকটক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক বহিরঙ্গ শূন্যের নিকট। - মাঝক্ষেত্রের “কুশন”:
- কোরের কাছে বিন্দু-রেখা: নিকটক্ষেত্রের সূক্ষ্ম নকশা গড়ে মসৃণ হয়ে সমদিকী দেখা দেয়—এটাই বোঝায়।
- টীকা: এই ভিজুয়াল দোলন-পরামিতি/দুর্বল-আন্তঃক্রিয়া পরামিতি বদলায় না; কেবল স্বজ্ঞা বাড়ায়।
- দূরক্ষেত্রের অতি অগভীর খাদ:
- সহকেন্দ্রিক গ্রেডিয়েন্ট + সম-গভীরতা বলয়: অতি অগভীর, অক্ষ-সমমিত খাদ—অতি ক্ষুদ্র ভর-বাহ্যদর্শন ও দুর্বল গাইডেন্স বোঝায়।
- সূক্ষ্ম রেফারেন্স বলয়: দূরে একটি পাতলা রেফারেন্স বলয়—পাঠ-ব্যাস/স্কেল মাপার জন্য; এটি ভৌত সীমানা নয়। গ্রেডিয়েন্ট সম্পূর্ণ ফ্রেম জুড়ে; পাঠ রেফারেন্স বলয়ের প্রেক্ষিতে।
- চিত্রের অ্যাঙ্কর:
- হেলিকাল ফেজ-ফ্রন্ট (বলয়ের ভেতরে)।
- অতি-পাতলা দ্বিরেখ প্রধান বলয়।
- মাঝক্ষেত্রের বিন্দু-রেখা (“কুশন” ট্রানজিশন)।
- দূরক্ষেত্রের পাতলা রেফারেন্স বলয় ও সহকেন্দ্রিক গ্রেডিয়েন্ট।
- সীমা-ইঙ্গিত (ক্যাপশন স্তর):
- বিন্দু-সীমা: উচ্চ শক্তি/স্বল্প সময়ে আকার-ঘটক বিন্দুসদৃশে সঙ্কুচিত; এখানে নতুন কাঠামোগত ব্যাসার্ধ দাবি করা হয় না।
- ভিজুয়াল ≠ নতুন সংখ্যা: চিত্র কাইরালিটি ও অতি দুর্বল তড়িচ্চুম্বকীয় চিহ্নের স্বজ্ঞা বাড়ায়, দোলন-পরামিতি/ঊর্ধ্বসীমা বদলায় না।
- অতি দুর্বল তড়িচ্চুম্বকীয় ঊর্ধ্বসীমা: চৌম্বক মুহূর্ত ও EDM, থাকলে, চলতি ঊর্ধ্বসীমার নিচে; পরিবেশজনিত যে-কোনো পক্ষপাত প্রত্যাবর্তনশীল, পুনরুৎপাদনযোগ্য, ক্যালিব্রেটেবল হতে হবে।
স্বত্বাধিকার ও লাইসেন্স (CC BY 4.0)
স্বত্বাধিকার: অন্যথা উল্লেখ না থাকলে, “Energy Filament Theory” (পাঠ্য, সারণি, চিত্র, প্রতীক ও সূত্র)‑এর স্বত্বাধিকার লেখক “Guanglin Tu”‑এর।
লাইসেন্স: এই কাজটি Creative Commons Attribution 4.0 International (CC BY 4.0) লাইসেন্সের অধীনে বিতরণ করা হয়। যথাযথ স্বীকৃতির শর্তে বাণিজ্যিক বা অ‑বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কপি, পুনঃবিতরণ, অংশবিশেষ ব্যবহার, রূপান্তর ও পুনঃপ্রকাশ করা যাবে।
প্রস্তাবিত স্বীকৃতি বিন্যাস: লেখক: “Guanglin Tu”; কর্ম: “Energy Filament Theory”; উৎস: energyfilament.org; লাইসেন্স: CC BY 4.0.
প্রথম প্রকাশ: 2025-11-11|বর্তমান সংস্করণ:v5.1
লাইসেন্স লিংক:https://creativecommons.org/licenses/by/4.0/