সূচিপত্রঅধ্যায় 6: কোয়ান্টাম ক্ষেত্র

শক্তি-সুতো তত্ত্ব (EFT)-এ আলো হলো “শক্তির সমুদ্র” জুড়ে ছুটে চলা এক ধরনের টেনসর-বিকৃতি-তরঙ্গের গুচ্ছ। কোনো বিকৃতি স্থানীয় টেনসর-সীমা অতিক্রম করলেই কেবল তা স্থিতিশীল গুচ্ছে বাঁধা হয়; একইভাবে, গ্রাহক-পক্ষের কাঠামো তার নিজস্ব শোষণ-সীমা না পারা পর্যন্ত গুচ্ছটি গ্রহণ করতে পারে না। তাই দৃশ্যমান “কণিকাধর্ম” মানে আলো দানা-দানা কণা নয়; বরং নির্গমন ও শোষণ—উভয়ই—অখণ্ড অংশে ঘটে, যা সীমা ঠিক করে দেয়। আর উৎস ও গ্রাহকের মধ্যবর্তী পথজুড়ে যা কিছু ঘটে, তা তরঙ্গের নিয়ম—প্রসারণ, পর্যায়, হস্তক্ষেপ—অনুসারেই ঘটে। ফলে “তরঙ্গ” পথ দেখায়, আর “সীমা” অংশ নির্ধারণ করে।


I. ঐক্যবদ্ধ প্রক্রিয়া: তিনটি সীমা, তিন দফা বিযুক্তকরণ

একটি “আসা-যাওয়া” সম্পূর্ণ করতে তিনটি ধাপ কাজ করে; এই তিন সীমাই ব্যাখ্যা করে কেন শক্তি লেনদেন অংশে-অংশে হয়।


সংক্ষেপে: গুচ্ছ-গঠন সীমা নির্গমনকে বিযুক্ত করে; প্রসারণ-সীমা নির্ধারণ করে কে দূরে যাবে; ক্লোজার-সীমা শোষণকে বিযুক্ত করে। এই সীমা-শৃঙ্খল একই ছবিতে তরঙ্গের পথচলা আর অংশ-গণনাকে একত্রে বসায়।


II. দুইটি ধ্রুপদি পরীক্ষাকে সীমা-শৃঙ্খলে নতুন করে দেখা

  1. আলোক-বিদ্যুৎ প্রভাব: রঙে সীমা, অপেক্ষা নেই, তীব্রতা বদলায় “সংখ্যা”
    ইতিহাসসূত্র: ১৮৮৭-এ হার্ট্‌জ দেখেন অতিবেগুনি আলো স্ফুলিঙ্গ বাড়ায়। ১৯০২-এ লেনার্ড তিন নিয়ম নথিবদ্ধ করেন: রঙ-সীমা আছে; আলো পড়তেই অপেক্ষাহীন ইলেকট্রন বেরোয়; আলো-তীব্রতা বাড়লে ইলেকট্রনের সংখ্যা বাড়ে, কিন্তু প্রতি ইলেকট্রনের শক্তি বদলায় না। ১৯০৫-এ আইনস্টাইন বিচ্ছিন্ন শক্তি-অংশ দিয়ে ব্যাখ্যা দেন; ১৯১৪–১৯১৬-এ মিলিকান উচ্চ-নির্ভুলতায় যাচাই করেন।

শক্তি-সুতো তত্ত্ব অনুযায়ী:

  1. কম্পটন বিচ্ছুরণ: এক অংশ, এক ইলেকট্রন, এক দফা
    ইতিহাসসূত্র: ১৯২৩-এ কম্পটন প্রায়-মুক্ত ইলেকট্রনে একরঙা এক্স-রে ফেলেন; মাপেন—মুচ্রায় (কোণ) যত বড়, আলো তত লালচে (কম ফ্রিকোয়েন্সি)। তিনি এটিকে এক-এক লেনদেন হিসেবে পড়েন; ১৯২৭-এ নোবেল পান।

শক্তি-সুতো তত্ত্ব অনুযায়ী:


III. সীমা-শৃঙ্খলের ফল: সব বিকৃতি দূর-আলো হয় না

অনেক “সঙ্কেত” উৎসেই নিভে যায় বা নিকট-ক্ষেত্রে থেমে যায়, প্রসারণ-সীমার কারণে—

যে সঙ্কেত দূরে যায়, তাকে একযোগে তিনটিই মানতে হয়: ভালো গুচ্ছ-গঠন, স্বচ্ছতা-জানালা মেলা, চ্যানেল-সামঞ্জস্য


IV. বিদ্যমান তত্ত্বের সাথে মিল-অমিল


V. মূখ্য কথাগুলি


স্বত্বাধিকার ও লাইসেন্স (CC BY 4.0)

স্বত্বাধিকার: অন্যথা উল্লেখ না থাকলে, “Energy Filament Theory” (পাঠ্য, সারণি, চিত্র, প্রতীক ও সূত্র)‑এর স্বত্বাধিকার লেখক “Guanglin Tu”‑এর।
লাইসেন্স: এই কাজটি Creative Commons Attribution 4.0 International (CC BY 4.0) লাইসেন্সের অধীনে বিতরণ করা হয়। যথাযথ স্বীকৃতির শর্তে বাণিজ্যিক বা অ‑বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কপি, পুনঃবিতরণ, অংশবিশেষ ব্যবহার, রূপান্তর ও পুনঃপ্রকাশ করা যাবে।
প্রস্তাবিত স্বীকৃতি বিন্যাস: লেখক: “Guanglin Tu”; কর্ম: “Energy Filament Theory”; উৎস: energyfilament.org; লাইসেন্স: CC BY 4.0.

প্রথম প্রকাশ: 2025-11-11|বর্তমান সংস্করণ:v5.1
লাইসেন্স লিংক:https://creativecommons.org/licenses/by/4.0/