সূচিপত্রঅধ্যায় 5: অণুপার্টিকল (মাইক্রোস্কোপিক কণিকা)

পাঠকের জন্য নির্দেশিকা: প্রচলিত বর্ণনার যে ফাঁকগুলো চোখে পড়ে

নিচের “ফাঁক”গুলো কোয়ান্টাম ক্রোমোডায়নামিক্স (QCD)—তিন কোয়ার্ক ও গ্লুয়নের মানক তত্ত্ব—এর গণনাগত ব্যর্থতা নয়; সংখ্যা সাধারণত খুবই সঠিক। ফাঁকটি মূলত কল্পচিত্র ও উৎস-ব্যাখ্যার স্তরে। তাই আমরা “বহু-বৃত্ত বোনা” একটিকে বস্তুগত স্তর হিসেবে যোগ করি, তদুপরি সব বিদ্যমান তথ্যের সঙ্গে কঠোর সামঞ্জস্য রাখি।

মানক পূর্বাভাস ও সংখ্যা অত্যন্ত সফল। আমরা বহু-বৃত্ত বোনার বস্তুগত স্তর দিয়ে স্বাভাবিক বোধ পূরণ করি এবং শক্ত সীমারেখা বসাই যাতে তথ্যের সঙ্গে নির্ভুলভাবে মিলে।


মূল ধারণা (পাঠকসংস্করণ)

এনার্জি ফিলামেন্ট তত্ত্ব (EFT)–এর দৃষ্টিতে প্রোটন কোনো নিরাকার বিন্দু নয়; এটি বহু শক্তিসূত দিয়ে বোনা স্থিতিশীল ত্রিমাত্রিক কাঠামো—একটি বহু-কোর সুতাবন্ধ। ইলেকট্রনের মতো এটিও বন্ধ গঠন; তবে ইলেকট্রন প্রধানত এক-বৃত্ত, আর প্রোটন বহু বৃত্তের পারস্পরিক-বাঁধনে “বন্ধনী-ব্যান্ড” দিয়ে একসঙ্গে থাকে। সিদ্ধান্তমূলক পার্থক্য হলো নিকটক্ষেত্রে চার্জ-মেরুতা কীভাবে জন্মায়: এনার্জি ফিলামেন্ট তত্ত্বের কার্যকর সংজ্ঞায়, ক্রস-সেকশনের হেলিকাল ফেজ-প্রবাহ “বাইরে শক্ত—ভিতরে দুর্বল” হলে আশেপাশের শক্তিসাগরে বাইরে-ইশারা করা অভিমুখ-টেক্সচার ছাপ পড়ে—এটাই ধনাত্মক চার্জ। পাশাপাশি, বহু-বৃত্ত নেটওয়ার্ক ও বন্ধনী-ব্যান্ড মিলে আরও গভীর ও প্রশস্ত এক “অগভীর-বেসিন” বানায়—ভরের প্রকাশ; অভ্যন্তরের আবদ্ধ প্রবাহ ও ফেজ-লকড মোড থেকে স্পিন ও চৌম্বক-মোমেন্ট জন্মায়। এখানে সময়গড় মানে ৩৬০° কঠিন-দেহীয় ঘূর্ণন নয়, এবং তা প্রয়োজনও নয়।

ইঙ্গিত: “ফেজ-ব্যান্ড দৌড়নো” মানে মোডালের সম্মুখভাগ এগোনো; বস্তু বা তথ্যের অতিপ্রকাশ দ্রুততা বোঝায় না।


I. প্রোটন কীভাবে “বাঁধা” থাকে: বহু-বৃত্ত বোনা ও বন্ধনী-ব্যান্ড

  1. প্রাথমিক ছবি: সঠিক শর্তে শক্তিসাগর থেকে একসঙ্গে কয়েকটি সূত উঠে আসে। যদি তিনটি প্রধান বৃত্ত জ্যামিতিকভাবে বন্ধ হয় এবং বন্ধনী-ব্যান্ড সেগুলোকে আঁটসাঁট করে বেঁধে দেয়, দীর্ঘায়ু প্রার্থী তৈরি হয়।
  2. ইলেকট্রনের এক-বৃত্ত থেকে ভিন্ন: প্রোটনে বহু বৃত্ত পরস্পর-বদ্ধ। প্রতিটি বৃত্ত নিজস্ব বন্ধ-ছন্দ রাখে, আর বন্ধনী-ব্যান্ড ফেজ-লকিং ও টেনসর-সমতা বজায় রাখে।
  3. সীমিত পুরুত্ব ও হেলিকাল ফেজ: প্রতিটি প্রধান বৃত্তের পুরুত্ব আছে; ক্রস-সেকশনে ফেজ হেলিকালি লক থাকে। স্ব-সংগঠনে বাইরের স্তর বেশি টাইট/দ্রুত, ভেতরের স্তর ঢিলা/ধীর।
  4. স্থিতিশীলতার জানালা: এই স্তরীকরণ জানালা বড়ায়; ওঠানামার মাঝেও বোনা কাঠামো নিজেকে বেশি দিন টিকিয়ে রাখতে পারে।
  5. চার্জ-মেরুতা ও বিচ্ছিন্ন সূত্র:
    • ধনাত্মক চার্জের সংজ্ঞা: নিকটক্ষেত্রের অভিমুখ-টেক্সচার বাইরের দিকে নির্দেশ করে।
    • মূল প্রক্রিয়া: বহু-বৃত্ত যুগ্মক্রিয়া ও বন্ধনী-ব্যান্ড মিলে ক্রস-সেকশনের হেলিক্সকে স্বতঃস্ফূর্ত “বাইরে শক্ত—ভিতরে দুর্বল” করে; ফলে বাইরে-ইশারা টেক্সচার ছাপ পড়ে—ধনাত্মকের দৃশ্যচিহ্ন।
    • রুদ্ধ ধাপ: স্থিত লকড-মোড কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ধাপে আসে; সহজতম এই মোড এক একক ধনাত্মক চার্জ দেয়; উচ্চতর মোডে শক্তি-ব্যয় বেশি—দীর্ঘস্থায়ী হওয়া কঠিন।
  6. দীর্ঘস্থায়ী হতে দরকার: বদ্ধতা, ফেজ-লকিং, টেনসর-সমতা, আকার ও শক্তি—সব একযোগে দোর পার হতে হয়; তদুপরি বন্ধনী-ব্যান্ডের শক্তি ও বাহ্যিক শিয়ার যেন সীমা না ছাড়ায়। অধিকাংশ বিন্যাস সাগরে ভেঙে পড়ে; অল্প কয়েকটি ঠিক “জানালায়” পড়ে দীর্ঘায়ু হয়।

II. ভরের প্রকাশ: গভীরতর ও প্রশস্ত “অগভীর-বেসিন”

  1. টেনসর-ভূচিত্র: শক্তিসাগরে প্রোটন বসানো মানে ইলাস্টিক পাত চেপে এক অগভীর কিন্তু গভীর–প্রশস্ত বেসিন বানানো। বহু-বৃত্তের “সমবেত সুর” ও বন্ধনী-ব্যান্ড রেডিয়াল কোমল ঢালকে দীর্ঘ করে, কেন্দ্রকে আরও টাইট করে।
  2. কেন এটা ভর হিসেবে পড়ে:
    • জড়তা: প্রোটন ঠেললে বেসিন ও মাধ্যমও টানতে হয়—ফিরতি টান বাড়ে। কাপলিং যত টাইট, বেসিন তত গভীর/স্থিত, জড়তা তত বেশি।
    • নির্দেশনা (আকর্ষণ-সদৃশ): একই কাঠামো স্থানীয় “টেনসর-ম্যাপ”কে স্পষ্ট কোমল ঢালে বদলে দেয়; পাশ কাটানো কণা/তরঙ্গ-প্যাকেটকে বেশি নির্দেশিত করে।
    • সমদিকতা ও সমতুল্যতা: ভেতরটা জটিল হলেও সময়গড় প্রতিক্রিয়া ও মাধ্যমের弹তা দূরে সমদিকীয় চেহারা দেয়—বৃহৎ-স্কেল সমতুল্যতা/সমদিকতার শর্ত মানে।

III. চার্জের প্রকাশ: নিকটে বাইরে-ঘূর্ণি, মধ্যক্ষেত্রে বাইরে-প্রসার

এখানে তড়িৎক্ষেত্র হলো অভিমুখ-টেক্সচারের রেডিয়াল সম্প্রসারণ; চৌম্বকক্ষেত্র হলো পথের চারপাশে বৃত্তীয় প্যাঁচ, যা আসে সরণ-গতিতে বা অভ্যন্তরীণ প্রবাহে। উৎস এক—জ্যামিতি; ভূমিকা আলাদা।


IV. স্পিন ও চৌম্বক-মোমেন্ট: ফেজ-লকে বহু-বৃত্তের “সমবেত সুর”


V. তিন স্তরের চিত্র: তিন-বৃত্ত ডোনাট → মোটা-ধার নরম বালিশ → গভীরতর অগভীর-বেসিন


VI. স্কেল ও পর্যবেক্ষণ: যৌগিক কিন্তু পাশ থেকে “পড়া” যায়


VII. জন্ম ও ভাঙন: বন্ধন ও পুনঃসংযোগ

টীকা: “ভাঙন/পুনঃসংযোগ” বস্তুগত ভাষ্য; কোনো সংরক্ষণ-আইন ভঙ্গ নয়। চার্জ, ব্যারিয়ন সংখ্যা ইত্যাদি কঠোরভাবে সংরক্ষিত (সীমারেখা দেখুন)।


VIII. আধুনিক তত্ত্বের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা

  1. যেখানে মিল আছে:
    • চার্জের এককতা ও অভিন্নতা: মূল “বাইরে শক্ত—ভিতরে দুর্বল” লকড-মোড এক একক ধনাত্মক চার্জ দেয়—পর্যবেক্ষণে মেলে।
    • স্পিন–চৌম্বক-মোমেন্ট যুগল: বন্ধ প্রবাহ ও ফেজ-লক স্বাভাবিকভাবেই স্পিনের সঙ্গে চৌম্বক-মোমেন্ট এনে দেয়।
    • বহু-স্কেলের প্রকাশ: উচ্চ-শক্তি/স্বল্প-সময়ে নিকট-বিন্দু ও নিম্ন-শক্তির স্থিতিস্থাপক বণ্টন—এই চিত্রে স্বাভাবিকভাবে একত্রে ধরা পড়ে।
  2. বস্তুগত স্তর কী বাড়তি দেয়:
    • ধনাত্মক চার্জ কোনো লেবেল নয়: ক্রস-সেকশনে হেলিক্সের রেডিয়াল পক্ষপাত (বাইরে বেশি, ভিতরে কম) নিকটক্ষেত্রে অভিমুখ-টেক্সচার হিসেবে ধনাত্মক চার্জকে সংজ্ঞায়িত করে।
    • ভর–নির্দেশনা এক কাঠামোয়: বহু-বৃত্ত ও বন্ধনী-ব্যান্ড খোদাই করে গভীর/প্রশস্ত বেসিন—এক ধাপে জড়তা ও নির্দেশনা ব্যাখ্যা হয়।
    • শক্ত আবদ্ধতার দৃশ্যভাষা: “বন্ধনী-ব্যান্ড–পুনঃসংযোগ” আবদ্ধতাকে জ্যামিতিকভাবে পড়তে সহজ করে—আবস্ট্রাক্ট নিয়মকে পড়ার মতো আকার দেয়।
  3. সামঞ্জস্য ও সীমারেখা (সারাংশ):
    • নিম্ন-শক্তির তড়িৎচুম্বকত্ব: চার্জ-ব্যাসার্ধ ও ফর্ম-ফ্যাক্টর (শক্তি-নির্ভরতা সহ) বিদ্যমান তথ্যের সঙ্গে মেলে; “মধ্যক্ষেত্রের প্রসার” দৃশ্যভাষা মাত্র—স্থিতিস্থাপক/মেরুকরণ ছিটকে পড়ার সঙ্গে দ্বন্দ্ব আনে না।
    • উচ্চ-শক্তির পার্টন: গভীর অনাস্থিতিস্থাপক ও আরও উচ্চ-শক্তির প্রক্রিয়া মানক পার্টন-চিত্রে নেমে আসে; প্রতিষ্ঠিত বণ্টন/স্কেলিং অক্ষুণ্ণ।
    • চৌম্বক-মোমেন্ট মানদণ্ড: মান/চিহ্ন মাপের সঙ্গে মেলে; পরিবেশ-নির্ভর সূক্ষ্ম বিচ্যুতি থাকলে তা উল্টানো, পুনরাবৃত্ত ও ক্যালিব্রেটযোগ্য এবং বর্তমান অনিশ্চয়তার নিচে।
    • তড়িৎ দ্বিধ্রুব মুহূর্ত প্রায় শূন্য: সাধারণ পরিবেশে প্রায় শূন্য; নিয়ন্ত্রিত টেনসর-গ্রেডিয়েন্টে অতি দুর্বল রৈখিক সাড়া থাকতে পারে—চলতি সীমার নিচে।
    • স্পেকট্রোস্কপি ও সংরক্ষণ: নিউক্লিয়ার/অ্যাটমিক রেখা ও ছিটকে পড়া ত্রুটি-সীমার ভেতর; চার্জ, ভরবেগ, শক্তি, ব্যারিয়ন সংখ্যা ইত্যাদি কড়াভাবে সংরক্ষিত; কোনো অপ্রাকৃত গতিবিদ্যা নেই।

IX. পর্যবেক্ষণ পড়ার কৌশল: ইমেজ-প্লেন | মেরুকরণ | সময় | শক্তি-স্পেকট্রাম


X. পূর্বাভাস ও যাচাই: নিকট/মধ্যক্ষেত্রের জন্য অপারেশনাল পথ

  1. নিকটক্ষেত্রে চিরাল ছিটকে পড়া দিয়ে সামঞ্জস্য-পরীক্ষা:
    • পূর্বাভাস: কক্ষীয় ঘূর্ণনভর (OAM)–বহনকারী প্রোব-রশ্মি দিয়ে প্রোটনের নিকটক্ষেত্র মাপুন। ফেজ-অফসেট বাইরে-অভিমুখ টেক্সচারের হস্তিত্বের মতোই চিহ্ন দেখাবে। ইলেকট্রন-নিয়ন্ত্রণে বিপরীত/আয়না চিহ্ন।
    • মানদণ্ড: প্রোবের হস্তিত্ব উল্টালে অফসেটের চিহ্নও উল্টাবে; ফল পুনরাবৃত্ত এবং পরিকল্পিত সীমায় রৈখিক হবে।
  2. মধ্যক্ষেত্রের বাইরে-প্রসারের চিত্রায়ণ:
    • পূর্বাভাস: ভিন্ন শক্তি/মেরুকরণে স্থিতিস্থাপক ও গভীর অনাস্থিতিস্থাপক প্রক্রিয়ার তড়িৎচুম্বকীয় ফর্ম-ফ্যাক্টর তুলনা করুন—মধ্যক্ষেত্রে প্রান্ত-প্রবণতা স্থিরভাবে বাড়বে।
    • মানদণ্ড: প্রান্ত-প্রবণতা শক্তি-উইন্ডোর সঙ্গে ক্যালিব্রেটযোগ্যভাবে বদলাবে; নিম্ন-শক্তির ব্যাসার্ধ-মাপের সঙ্গে মসৃণভাবে যুক্ত থাকবে; বর্তমান ত্রুটি-সীমা ছাড়াবে না।
  3. চৌম্বক-মোমেন্টের পরিবেশ-রৈখিক ক্ষুদ্র ভেসে ওঠা:
    • পূর্বাভাস: নিয়ন্ত্রিত টেনসর-গ্রেডিয়েন্টে প্রোটনের চৌম্বক-মোমেন্ট সূক্ষ্ম রৈখিক ভেসে ওঠা দেখাবে—বাইরের স্তরের প্রাধান্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
    • মানদণ্ড: ঢাল গ্রেডিয়েন্ট-তীব্রতার সঙ্গে এক-রৈখিক; সুইচ অন/অফে উল্টানো যায়; যন্ত্র বদলেও পুনরাবৃত্ত হয়।
  4. বন্ধনী-ব্যান্ড পুনঃসংযোগের সময়-ডোমেইন স্বাক্ষর:
    • পূর্বাভাস: শক্ত শিয়ার-পালসে ক্ষণস্থায়ী পুনঃসংযোগ-প্রতিধ্বনি ও অতি ক্ষুদ্র স্পেকট্রাল টিমটিম দেখা যাবে; সময়মান ব্যান্ড-দৃঢ়তা ও লকিং-এর স্তর দেখাবে।
    • মানদণ্ড: প্রতিধ্বনি/টিমটিম শিয়ার-প্যারামিটারের সঙ্গে নিয়মিতভাবে স্কেল করবে এবং “বন্ধ” শর্তে মিলিয়ে যাবে।

XI. সারসংক্ষেপ: ধনাত্মক চার্জ কোনো লেবেল নয়, ক্রস-সেকশনের হেলিক্সের ছাপ

প্রোটন বহু শক্তিসূতের বন্ধ বোনা কাঠামো। ক্রস-সেকশনের বাইরের দিকে পক্ষপাতী হেলিক্স নিকটক্ষেত্রে বাইরে-ইশারা করা অভিমুখ-টেক্সচার ছাপায়—এটাই ধনাত্মক চার্জ। বহু-বৃত্ত ও বন্ধনী-ব্যান্ড মিলে গভীর/прশস্ত বেসিন সৃষ্টি করে—ভরের প্রকাশ; ফেজ-লকিং থেকে স্পিন ও চৌম্বক-মোমেন্ট আসে। নিকটের তিন-বৃত্ত ডোনাট, মধ্যের মোটা-ধার বালিশ, দূরের গভীরতর অগভীর-বেসিন—এই তিন স্তরের চিত্র মিলিয়ে প্রোটনের একটানা, পরীক্ষাযোগ্য ও তথ্য-সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রতিচ্ছবি গড়ে ওঠে। তাই ভর, চার্জ, স্পিন—বাইরের ট্যাগ নয়; শক্তিসূত ও টেনসর-ধর্মী শক্তিসাগরের মিথস্ক্রিয়া থেকে স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে। যাচাইকৃত সব পরীক্ষায় মানক ফল অপরিবর্তিত থাকে; এই বস্তুগত স্তর কেবল নিকটক্ষেত্র ও আবদ্ধতাকে চোখে দেখার ভাষা দেয়।


XII. চিত্রনির্দেশ (বর্ণনামূলক গাইড)

  1. কেন্দ্র ও পুরুত্ব
    • তিনটি পরস্পর-বদ্ধ বন্ধ প্রধান বৃত্ত: তিন শক্তিসূত নিজে নিজে বৃত্তাকারে বন্ধ, এবং বন্ধন-যন্ত্র দিয়ে আঁটসাঁট বেঁধে কমপ্যাক্ট বুনন; প্রতিটি বৃত্ত দুটো সলিড রেখায় আঁকুন—“পুরুত্ব” বোঝাতে।
    • সমতুল্য প্রবাহ/বলয়ী ফ্লাক্স: চৌম্বক-মোমেন্ট আসে সমতুল্য প্রবাহ/বলয়ী ফ্লাক্সের সমষ্টি থেকে; প্রধান বৃত্তগুলোকে দৃশ্যমান জ্যামিতিক current loop হিসেবে আঁকবেন না।
  2. বর্ণ ফ্লাক্স-করিডরের দৃশ্য-রীতি
    • অর্থ: বাস্তব নল নয়; শক্তিসাগরের টেনসর–অভিমুখ টেনে ধরা উচ্চ-চাপের করিডর—বন্ধন-পটেনশিয়ালের পথ।
    • কেন বাঁকা ফিতে: কোথায় টান বেশি ও পথ কম বাধাসঙ্কুল—চোখে পড়ে। রং/প্রস্থ কেবল দৃশ্য-কোড; “নল-দেয়াল” নয়।
    • মিল: QCD–র বর্ণ ফ্লাক্স-বান্ডিলের সমতুল্য; উচ্চ শক্তি/স্বল্প সময়ে পার্টন-চিত্রে নেমে যায়; “নতুন কাঠামোগত ব্যাসার্ধ” আনে না।
    • ইঙ্গিত: তিনটি আকাশি বাঁকা ফিতে তিন বৃত্তকে যুক্ত করবে—“ফেজ-লকিং + টেনসর-সমতা”র করিডর—আবদ্ধতার বস্তুগত রূপ।
  3. গ্লুয়নের দৃশ্য-রীতি
    • অর্থ: ছোট কঠিন কণা নয়; উচ্চ-চাপ করিডরে চলা স্থানীয় ফেজ–শক্তি-প্যাকেট—একক বিনিময়/পুনঃসংযোগ ঘটনা।
    • কেন চিহ্ন: হলুদ “শুঁটি-আকৃতি” শুধু দেখায় “এখানে বিনিময়-প্যাকেট”; দীর্ঘস্থায়ী দৃশ্যমান ব্লব নয়।
    • মিল: গ্লুয়ন-ক্ষেত্রের কোয়ান্টাম উদ্দীপনা/বিনিময়; মানক পর্যবেক্ষণের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
  4. ফেজ-ছন্দ (পথ নয়)
    • নীল হেলিকাল ফেজ-ফ্রন্ট: প্রতিটি বৃত্তের ভেতর–বাইরের ধারার মাঝে; লক-ছন্দ ও হস্তিত্ব বোঝায়; সামনে অংশ শক্তিশালী, পেছনে মিলিয়ে যায়।
    • পথ নয়: “ফেজ-ব্যান্ড দৌড়নো” মানে মোডালের সম্মুখভাগ এগোনো; বস্তু/তথ্য পরিবহন নয়।
  5. নিকটক্ষেত্রের অভিমুখ-টেক্সচার (ধনাত্মকের সংজ্ঞা)
    • কমলা ছোট রেডিয়াল তীর—বাইরে: বাইরের ধার ঘিরে তীর বসান—নিকটক্ষেত্রের অভিমুখ-টেক্সচার দিয়ে ধনাত্মক দেখান।
    • অণুস্তরে অর্থ: তীরের দিকে চললে বাধা কম; বিপরীত দিকে বেশি—আকর্ষণ/বিকর্ষণের পরিসংখ্যানগত উৎস।
    • ইলেকট্রনের দর্পণ: ইলেকট্রনের ভিতরে-ইশারা তীরের আয়না-রূপ।
  6. মধ্যক্ষেত্রের “ট্রানজিশন বালিশ”
    • ড্যাশড রিং: নিকটক্ষেত্রের বিস্তারিত নকশা সময়গড়ে মসৃণ করে; অ-সমদিকতা থেকে সমদিকতায় রূপান্তর দেখায়; ধনাত্মকের প্রান্তমুখী সংহতি স্পষ্ট হয়।
    • টীকা: এটি দৃশ্যভাষা; সংখ্যায় চার্জ-ব্যাসার্ধ/ফর্ম-ফ্যাক্টরের সঙ্গে সামঞ্জস্য অটুট (নতুন নকশা যোগ নয়)।
  7. দূরক্ষেত্রের “গভীরতর অগভীর-বেসিন”
    • সমকেন্দ্রিক গ্রেডিয়েন্ট ও সম-গভীরতার বলয়: অক্ষ-সমমিত, গভীর–প্রশস্ত বেসিন—ভরের স্থির চেহারা ও শক্ত নির্দেশনা; স্থির দ্বিধ্রুব-বিকৃতি নেই।
    • পাতলা সলিড রিং (বিশেষ ব্যাখ্যা): রেফারেন্স-স্কেল; ভৌত সীমানা নয়। গ্রেডিয়েন্ট ফ্রেমের কিনারা পর্যন্ত যেতে পারে; পাঠ নিন পাতলা রিং ধরে।
  8. চিত্রে লেবেল করার মাইলফলক
    • প্রতিটি প্রধান বৃত্তের ভেতরের নীল হেলিকাল ফেজ-ফ্রন্ট
    • তিনটি আকাশি “ফ্লাক্স-করিডর” বাঁকা ফিতে (উচ্চ-চাপ চ্যানেল)
    • হলুদ গ্লুয়ন-চিহ্ন (বিনিময়/পুনঃসংযোগ প্যাকেট)
    • কমলা বাহিরমুখী তীর (নিকটক্ষেত্রের অভিমুখ = ধনাত্মক)
    • “ট্রানজিশন বালিশ”-এর বাইরের ধার (ড্যাশড রিং)
    • দূরক্ষেত্রের পাতলা রেফারেন্স-রিং ও সমকেন্দ্রিক গ্রেডিয়েন্ট
  9. ক্যাপশন-স্তরের স্মরণিকা
    • বিন্দু-সীমা: উচ্চ শক্তি/স্বল্প সময়ে ফর্ম-ফ্যাক্টর নিকট-বিন্দু আচরণে নামে; চিত্র কোনো “নতুন কাঠামোগত ব্যাসার্ধ” আনে না।
    • দৃশ্যায়ন ≠ নতুন সংখ্যা: “প্রসার/করিডর/প্যাকেট” দৃশ্যভাষা মাত্র; চার্জ-ব্যাসার্ধ, ফর্ম-ফ্যাক্টর বা পার্টন-বণ্টন বদলে না।
    • চৌম্বক-মোমেন্টের উৎস: সমতুল্য প্রবাহ/বলয়ী ফ্লাক্স; পরিবেশ-নির্ভর ক্ষুদ্র সরে যাওয়া থাকলে তা উল্টানো, পুনরাবৃত্ত ও ক্যালিব্রেটযোগ্য হতে হবে।

স্বত্বাধিকার ও লাইসেন্স (CC BY 4.0)

স্বত্বাধিকার: অন্যথা উল্লেখ না থাকলে, “Energy Filament Theory” (পাঠ্য, সারণি, চিত্র, প্রতীক ও সূত্র)‑এর স্বত্বাধিকার লেখক “Guanglin Tu”‑এর।
লাইসেন্স: এই কাজটি Creative Commons Attribution 4.0 International (CC BY 4.0) লাইসেন্সের অধীনে বিতরণ করা হয়। যথাযথ স্বীকৃতির শর্তে বাণিজ্যিক বা অ‑বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কপি, পুনঃবিতরণ, অংশবিশেষ ব্যবহার, রূপান্তর ও পুনঃপ্রকাশ করা যাবে।
প্রস্তাবিত স্বীকৃতি বিন্যাস: লেখক: “Guanglin Tu”; কর্ম: “Energy Filament Theory”; উৎস: energyfilament.org; লাইসেন্স: CC BY 4.0.

প্রথম প্রকাশ: 2025-11-11|বর্তমান সংস্করণ:v5.1
লাইসেন্স লিংক:https://creativecommons.org/licenses/by/4.0/