সূচিপত্রঅধ্যায় 3: বৃহৎমাত্রার বিশ্বব্রহ্মাণ্ড

প্রাককথন

সূচনা “শূন্য থেকে সৃষ্টি” নয়। সমগ্র সুতো–সমুদ্র নেটওয়ার্ক এক ধাপে আংশিক-শূন্যতার কেন্দ্রে ঢুকে পড়ে: কণা প্রায় অনুপস্থিত, এনট্রপি অত্যন্ত কম, আর টেনশনের বাজেট সার্বিক সীমায় টেনে ধরা। নেটওয়ার্ক তখন সার্বিক আবদ্ধতায় থাকে—ভেতরে প্রবেশ করা যায়, বাইরে বেরোনো যায় না। যখন চাপ–টান সংকট–সীমা ছাড়ায়, পরিবর্তন–অঞ্চল লক্ষ্মীচক্রের মত পুনরায় উত্তাপ দিয়ে “দরজা খুলে” দেয়; সঞ্চিত টেনশন দ্রুত চলমান শক্তিতে রূপ নেয়, পুনরাবৃত্ত প্রক্রিয়া ও ঘড়ির তাল প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং মহাবিশ্ব একটি অনুসরণযোগ্য ইতিহাসে প্রবেশ করে।

সুতো–মাধ্যম–টেনশন চিত্রে প্রারম্ভিক পর্যায়ে তিনটি উপাদান কাজ করে: বিপুল সংখ্যক সাধারণীকৃত অস্থিতিশীল কণা (GUP) অল্পক্ষণ বেঁচে শৃঙ্খলিত বিঘ্ন ঘটায়; তাদের স্বল্পস্থায়ী সম্মিলিত টান পরিসংখ্যানগত টেনশন-মহাকর্ষ (STG) নামের অন্তর্মুখী টানে ভিত্তি দেয়; আর তাদের অবিন্যাস/বিলুপ্তি থেকে দুর্বল তরঙ্গপুঞ্জ ফিরে এসে টেনশন-ভিত্তিক স্থানীয় নয়েজ (TBN) নামের এক ছড়ানো পটভূমি তোলে। এরপর থেকে এই তিনটি বাংলা পূর্ণনামই ব্যবহৃত হবে।


I. কেন “সূচনা” নতুন করে লেখা দরকার (প্রপঞ্চ ও জট)


II. কালহীন সূচনা: কণা নেই, ঘড়ি নেই (আংশিক-শূন্যতার কেন্দ্রের স্বভাব)


III. প্রজ্জ্বলন ও সংকট–সীমা অতিক্রম: আবদ্ধতা থেকে দরজা-খোলা (সময় জ্বলে ওঠে কীভাবে)

  1. ঘন–উচ্চ-টেনে অবিরত ক্ষুদ্র বিঘ্ন
    স্থিতিশীল কণা না থাকলেও শৃঙ্খলিত স্বল্পস্থায়ী বিঘ্ন ঘনঘন জন্মে–মরে দুটি চালিকা যোগায়:
  1. সংকট–সীমা পার ও পর্যায়-উন্মোচন
    “অন্তর্মুখী টান + অতি–ক্ষুদ্র প্রজ্জ্বলন” সম্মিলিতভাবে চাপ–টানকে সীমার ওপরে ঠেলে দিলে ব্যাপক পুনঃসংযোগ–শৃঙ্খল ঘটে:
  1. লক্ষ্মীচক্রের মত পুনরায় উত্তাপ (দরজা খোলার ধরন)
    পরিবর্তন–অঞ্চল ধাপে ধাপে টেনশনের বাজেট ছাড়ে:
  1. সময় আলোকিত হয়
    যখনই স্থিতিশীল স্থানীয় গঠন ও পুনরাবৃত্ত প্রক্রিয়া (স্তরিত লুপ, ধ্বনি-পালটা ধ্বনি) তৈরি হয়, তাল নির্ধারণ সম্ভব হয়—সময় কার্যকর অর্থ পায়।

IV. দরজা-খোলা ও সমন্বয়: দূর অঞ্চল কেন সমধাপ–সমতাপ (অতিরিক্ত “মহাস্ফীতি” ছাড়া)


V. স্থিরকরণ ও পর্দা-তোলা: আজকের কাছে “ফিল্ম” হস্তান্তর


VI. “আগেরও আগে কি ছিল”—কেন প্রশ্নটি ভ্রান্ত

  1. সময় নেই ⇒ আগে/পরে নেই
    আবদ্ধ পর্যায়ে সময় কার্যকর নয়। “আগে” জিজ্ঞেস করা মানে হিমাঙ্কের নিচে তরল জলের প্রবাহ-হার জানতে চাওয়া।
  2. কারণিক বিচ্ছিন্নতা ও স্মৃতি-মুছে যাওয়া
    সার্বিক আবদ্ধতা + অতি-উচ্চ টেনশন + পুনঃসংযোগের শৃঙ্খল ⇒ যেকোনো “পূর্ব-পর্যায়ের” সূক্ষ্মতা আমাদের পক্ষে অনালভ্য:
  1. উপসংহার
    “দেয়ালের ওপারে” কিছু থাকলেও, আমাদের ভৌত-হিসাবের নাগালের বাইরে। পর্যবেক্ষণযোগ্য ইতিহাস দরজা-খোলার মুহূর্ত থেকেই নতুন করে শুরু।

VII. সূচনার “চারখানা খাতা” (আংশিক-শূন্যতার কেন্দ্রে একত্রিত)


VIII. উপমা: সহজ বোধের জন্য

সার্বিকভাবে টানটান ঢোল-পাতা + পিস্টন-ভালভ: বায়ু ছাড়ার আগে পাতাটি চূড়ান্ত টানটান ও ঘড়িহীন—“কতক্ষণ সেদ্ধ” অর্থহীন। ভালভ সীমা পেরিয়ে খুললে সার্বজনীন ধাপপ্রতিধ্বনি-বেষ্টনী সঞ্চিত শক্তিকে তাপ ও তরঙ্গে বদলে দেয়; তারপরই সময়-মাপা সম্ভব হয়।


IX. প্রচলিত বর্ণনার সঙ্গে তুলনা


X. পর্যবেক্ষণযোগ্য সূত্র ও মানদণ্ড


XI. উপসংহার: “শুরু” কথাটি স্পষ্ট করে বলা

মহাবিশ্ব “শূন্য থেকে লাফিয়ে ওঠেনি”; বরং সার্বিক আবদ্ধ আংশিক-শূন্যতার কেন্দ্র থেকে সংকট–সীমা পেরিয়ে এসেছে: টেনশন উচ্চ সীমা দেয়, পর্যায়-পরিবর্তন তাল জ্বালায়, শক্তি তাপ ভরে তোলে, আর নেটওয়ার্ক সমন্বয় লিখে রাখে; এরপর টেনশন-ভূদৃশ্য পথ দেখিয়ে আজকের দৃশ্যমান মহাবিশ্বে রূপ দেয়।


স্বত্বাধিকার ও লাইসেন্স (CC BY 4.0)

স্বত্বাধিকার: অন্যথা উল্লেখ না থাকলে, “Energy Filament Theory” (পাঠ্য, সারণি, চিত্র, প্রতীক ও সূত্র)‑এর স্বত্বাধিকার লেখক “Guanglin Tu”‑এর।
লাইসেন্স: এই কাজটি Creative Commons Attribution 4.0 International (CC BY 4.0) লাইসেন্সের অধীনে বিতরণ করা হয়। যথাযথ স্বীকৃতির শর্তে বাণিজ্যিক বা অ‑বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কপি, পুনঃবিতরণ, অংশবিশেষ ব্যবহার, রূপান্তর ও পুনঃপ্রকাশ করা যাবে।
প্রস্তাবিত স্বীকৃতি বিন্যাস: লেখক: “Guanglin Tu”; কর্ম: “Energy Filament Theory”; উৎস: energyfilament.org; লাইসেন্স: CC BY 4.0.

প্রথম প্রকাশ: 2025-11-11|বর্তমান সংস্করণ:v5.1
লাইসেন্স লিংক:https://creativecommons.org/licenses/by/4.0/